মিরপুরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি!!!



মিরপুর ১০ নম্বর এ ব্লকের ২০ নম্বর লাইন। ‘মা মনি’ স্টোর নামে একটি মুদি দোকান। বৃহস্পিতবার ভোর রাত ৪টা ২০ মিনিট। সিসি ফুটেজে দেখা গেল দামি প্রাইভেট কার নিয়ে তিন ব্যক্তি এক এক করে নেমে আসেন। এরপর দোকানে তালা কাটা শুরু করেন। তালা কাটা শেষে দোকানের সামনে থেকে চলে যান।

তবে কয়েক মিনিট পর আবার একই গাড়িতে ওই দোকানের সামনে আসেন তারা। এরপর সাটার খুলে ক্যাশ বাক্স, সিগারেটের প্যাকেটসহ একে একে অনেক মালপত্র বের করে প্রাইভেটকারে তোলেন।

একই কৌশলে কাছাকাছি তিনটি দোকানে ডাকাতি করেছে একই চক্র। ভোর ৫টা পর্যন্ত চলে চক্রের অভিযান। এছাড়া ওই এলাকার আরো দুটি বাসায় একই সময় ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।মা মনি স্টোরের মালিক আরমান হোসেন সমকালকে জানান, শুক্রবার সকালে দোকানে এসে দেখি সাটার লাগানো। তবে দোকানের তালা ভাঙা। ক্যাশবাক্সসহ অনেকে মালপত্র উধাও। একইভাবে আরিফুল ইসলামের একটি পাঞ্জাবির দোকান, রুবেলের সালমান বিরানী হাউজ ও ৫ নম্বর সড়কের দু’টি বাসায়ও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে।

মিরপুর ১০ নম্বর এ ব্লকের ২০ নম্বর লাইন। ‘মা মনি’ স্টোর নামে একটি মুদি দোকান। বৃহস্পিতবার ভোর রাত ৪টা ২০ মিনিট। সিসি ফুটেজে দেখা গেল দামি প্রাইভেট কার নিয়ে তিন ব্যক্তি এক এক করে নেমে আসেন। এরপর দোকানে তালা কাটা শুরু করেন। তালা কাটা শেষে দোকানের সামনে থেকে চলে যান।

তবে কয়েক মিনিট পর আবার একই গাড়িতে ওই দোকানের সামনে আসেন তারা। এরপর সাটার খুলে ক্যাশ বাক্স, সিগারেটের প্যাকেটসহ একে একে অনেক মালপত্র বের করে প্রাইভেটকারে তোলেন।

একই কৌশলে কাছাকাছি তিনটি দোকানে ডাকাতি করেছে একই চক্র। ভোর ৫টা পর্যন্ত চলে চক্রের অভিযান। এছাড়া ওই এলাকার আরো দুটি বাসায় একই সময় ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।

মা মনি স্টোরের মালিক আরমান হোসেন সমকালকে জানান, শুক্রবার সকালে দোকানে এসে দেখি সাটার লাগানো। তবে দোকানের তালা ভাঙা। ক্যাশবাক্সসহ অনেকে মালপত্র উধাও। একইভাবে আরিফুল ইসলামের একটি পাঞ্জাবির দোকান, রুবেলের সালমান বিরানী হাউজ ও ৫ নম্বর সড়কের দু’টি বাসায়ও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে।

আরেক দোকানি রুবেল মিয়া বলেন, দোকানে ডাকাতির ঘটনায় থানায় অভিযোগ দিয়েছি। পুলিশ এসে আলামত সংগ্রহ করেছে।

তিনি আরো বলেন, ২৮ বছর ধরে একই ঠিকানায় দোকান করছি। এই ধরনের দুর্ধর্ষ ঘটনা কখনো ঘটেনি। নগদ টাকাসহ দেড় লাখ টাকার মালপত্র নিয়ে গেছে। দোকানের সামনের একটি ভবনের দোতলায় আমার বাসা। রাত সোয়া ১২টার দিকে দোকান বন্ধ করে গিয়েছিলাম। যে কায়দায় দোকানে চুরি করেছে তা অবিশ্বাস্য। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি। জড়িতরা শনাক্ত হোক। প্রশাসন নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক। মিরপুরে যেখানে আমার দোকান সেখানে ৩–৪টা পর্যন্ত জমজমাট থাকে। পাশে বেনারশী পল্লী। সেখানে যদি এরকম অবস্থা হয়, কোথায় কে নিরাপদ? পুলিশের টহলও দেখি না। আমরা কিছু চাই না। নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক।একাধিক সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, চক্রে তিনজন সদস্য। একজনের পায়ে কেডস। পরনে সবুজ স্যুট। একজন প্রথমে আশপাশে তাকাচ্ছিলেন। এরপর অন্য দুই সঙ্গী দোকানে ঢুকে একে একে সব মালপত্র বের করে নিয়ে আসেন। এসময় তাদের হাতে ধারালো অস্ত্র ছিল।

Countdown Timer
00:01

Post a Comment

Previous Post Next Post